প্রতিবেদক আলমগীর হোসেন তালুকদার
বর্তমানে প্রায় সবার হাতেই এনড্রয়েড মোবাইল ফোন আছে । আজকাল যে কেউ যে কোন অনুষ্ঠানের ছবি তুলে কিংবা সেলফি তুলে বা ফেসবুকে লাইভ দিতে পারে। কিন্তু ছবি তুলা,সেলফি তুলা বা ফেসবুকে লাইভ দিলেই সে সাংবাদিক বা গণমাধ্যম কর্মী হয়ে গেলো এমনটা ভাবা ঠিক নয়।
ছোট বাচ্চারা ও আজ-কাল ফেসবুক চালায়, টিকটক করে, সেলফি বা ছবি তুলে আপলোড দেয়। তাহলে কি সে সাংবাদিক বনে গেলো। আসলে গণমাধ্যমে নিউজ পাবলিশড না হওয়া পর্যন্ত তাকে সংবাদ কর্মী বা সাংবাদিক উপাধি বা সাংবাদিক বলা যাবেনা। সাংবাদিক বা গণমাধ্যমকর্মী তখনই বলা যাবে যখন সে কোন প্রিণ্ট বা ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় কাজ করবে করবে। তার নামে নিউজ পাবলিশ হবে। কিন্ত আমরা এটার পার্থক্য না বুঝে বা যাচাই-বাছাই না করে তেলে-জলে ঘুলিয়ে এক করে ফেলি। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে আজ- কাল দেখা যায় গণমাধ্যমে কাজ না করে ও শুধু ফেসবুকে বিভিন্ন ব্যক্তি বা সামাজিক অনুষ্ঠানের লাইভ দিয়ে সাংবাদিক বনে যায়। আর পাবলিক ও না বুঝে সেটাকে আমলে নিয়ে বাহবা দিতে থাকে।
বর্তমানে সাংবাদিক নীতিমালার আইনটি বাস্তবায়িত হলে প্রকৃত সাংবাদিকদের যেমন কদর বাড়বে। তেমনি সাংবাদিক নামধারী এসব আগাছা ও নির্মূল হবে। এ পেশার মান বজায় থাকবে। তাছাড়া অনেক গণমাধ্যম তারা মফস্বলে প্রতিনিধি নিয়োগ দেয়ার সময় প্রতিনিধির শিক্ষাগত যোগ্যতা যাচাই-বাছাই করে প্রতিনিধি নিয়োগে দিলে পান দোকানদার, হকার, রিক্সাওয়ালারা কার্ড নিয়ে ঘুরে বেড়াতে পারবেনা এবং মফস্বলে ভূইফোড়ঁ সাংবাদিকদের সংগঠন ও গড়ে উঠবেনা।
প্রকাশক : নাদিম হোসেন তালুকদার, প্রধান সম্পাদক: আলমগীর হোসেন তালুকদার, ব্যবস্থাপনা সম্পাদক : মোহনা চৌধুরী পিয়া, উপদেষ্টা: মোস্তফা সরোয়ার, আইন উপদেষ্টা :অ্যাডভোকেট তোহা, নির্বাহীসম্পাদক: মোহাম্মদ হবে হাফেজ মাওলানা আব্দুর রহমান, ফোন নাম্বার : 𝟎𝟏𝟕𝟏𝟏𝟒𝟑𝟏𝟏𝟔𝟑, প্রধান কার্যালয় : ৩ নং চিড়িয়াখানা রোড, নিউ সি ব্লক, মিরপুর-১ ঢাকা ১২১৬
E-mail : dainikbbckhobor.com@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত