শিল্পী আক্তার রংপুর ব্যুরো
দেশবরেণ্য সাঈদুর রহমান রিমনের স্বাভাবিক মৃত্যু নাকি পরিকল্পিত ভাবে হত্যা করা হয়েছে! বিভিন্ন সূত্র ও তথ্য বিশ্লেষণ করে ব্যাপক সন্দেহ দানা বেধেছে। তার মরদেহ ময়না তদন্ত ছাড়াই দাফন করা কতটা সঠিক??
কারন এর অগেও সাঈদুর রহমান রিমনকে হত্যার জন্য বহুবার চেষ্টা করা হয়েছে।
বেশ কিছুদিন আগে সাঈদুর রহমান রিমন গাজীপুরের প্রভাবশালী আলম শত কোটি টাকার পাহাড় শিরোনামে সংবাদ প্রকাশ করলে বহুবার হত্যার হুমকি মুখে পরতে হয়েছিলো।
তবে রিমন ভাই কেন গতকাল গাজীপুরে আলমের বাড়ির পাশের রিসোর্টে গেলেন? বিগত দিনে প্রান নাশের হুমকিদাতা শত্রু সেই আলম সেখানে কি করছিলেন??
এটা কি কোন ফাঁদ ছিল
বিষয়টি নিয়ে ইতিমধ্যেই রিমন ঘনিষ্ঠ সাংবাদিকদের মধ্যে ব্যাপক চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। আর সেখানেই তাকে রাত থেকে শুরু করে পরেরদিন দুপুর পর্যন্ত মদ্যপান করিয়ে সুইমপুলে নামিয়ে করিয়ে বিপ্ল্যান করে হত্যা করা হয়েছে বলে ১০০ ভাগ ধারণা করছেন কেউ কেউ
সুত্র জানায়, গতরাত থেকে শুরু করে দুপুর পর্যন্ত মদ্যপান করিয়ে তাকে নামানো হয় সুইমপুলে গোসল করতে।
একজন চিকিৎসক জানান, মদ্যপান করা কোন ব্যক্তিকে চাইলে হাঁটু পানিতে নামিয়েও হত্যা করা সম্ভব।
সুইমপুল থেকেই সাংবাদিক সাঈদুর রহমান রিমন বুকে ব্যথা উঠে পরবর্তী রিমনের সাথে থাকা সাংবাদিক সরকার জামাল, শাহাবুদ্দিন ও তুহিন ভুঁইয়া মিলে হাসপাতালে নিয়ে যায় তখন কর্তব্যরত ডাক্তার তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। মানে আগেই তার মৃত্যু হয়েছিল
তবে কি শতকোটি টাকার মালিক আলমের পূর্ব পরিকল্পিত কেন প্লান? পুরো হত্যার প্ল্যান বাস্তবায়নে পেইড এজেন্ট ছিলেন সাংবাদিক সরকার জামাল, সাংবাদিক শাহাবুদ্দিন, সাংবাদিক তুহিন ভুঁইয়া ও বাংলার ভূমি পত্রিকার সম্পাদক সহ আরও কয়েকজন। বিষয়টি নিয়ে নানা মহলে গভীর উদ্বেগ ও প্রশ্নের সৃষ্টি হয়েছে
একটি সূত্র জানায়, সাংবাদিক সরকার জামাল মাদক ও নারী কেলেঙ্কারির কারণে কিছুদিন আগে সাঈদুর রহমান রিমন লেখালেখি করলে পুলিশের হাতে আটক করে জেল হাজতে পাঠায় সেই ক্ষোভ এর বলি হলেন রিমন। সাংবাদিক শাহাবুদ্দিন এর সাথে দ্বীর্ঘদিন যাবত জামেলা ভলছিলো সাঈদুর রহমান রিমন এর হঠাৎ কি ভাবে তাদের সাথে রিমন এর সম্পর্ক ভালো হয়ে গেল? ঘুরেফিরে একটাই প্রশ্ন উঁকি দেয় এটা কি পরিকল্পিত হত্যার কোন ফাঁদ ছিল
সরকার জামাল, শাহাবুদ্দিন ও তুহিন তিন সাংবাদিকের বক্তব্য অনুসারে রিমন গতকাল গতকাল রাত থেকে দুপুর পর্যন্ত মদ্যপান করেন শুধু তান নয় তার তাকে সুইমপুলে নামানো হয় সুইমপুল থেকে সাঈদুর রহমান রিমন এর বুকে ব্যথা বলে হাসপাতালে নিতেই তার মৃত্যু হয়। কিন্তু হাসপাতালে মৃত্যু পর তার সহকর্মীরা খবর পেয়ে এক এক করে এসে তিন সাংবাদিক এর আচরণ রহস্য জনক মনে হয়েছে বলে প্রত্যক্ষদর্শী এক সূত্র জানায়।
বিকলে সাংবাদিক রিমন এর স্ত্রী এসে তাদের সাথে কথা বলে লাশ নিয়ে আসেন। কিন্তু সাংবাদিক সাঈদুর রহমান রিমন এর কপালে একটি আঘাত চিহ্ন রয়েছে এবং তার পা হলুদ হয়ে গেছে জানা গেছে।
সবকিছু মিলিয়ে প্রশ্ন আর রহস্যের দানা বেঁধেছে!!
প্রকাশক : নাদিম হোসেন তালুকদার, প্রধান সম্পাদক: আলমগীর হোসেন তালুকদার, ব্যবস্থাপনা সম্পাদক : মোহনা চৌধুরী পিয়া, উপদেষ্টা: মোস্তফা সরোয়ার, আইন উপদেষ্টা :অ্যাডভোকেট তোহা, নির্বাহীসম্পাদক: মোহাম্মদ হবে হাফেজ মাওলানা আব্দুর রহমান, ফোন নাম্বার : 𝟎𝟏𝟕𝟏𝟏𝟒𝟑𝟏𝟏𝟔𝟑, প্রধান কার্যালয় : ৩ নং চিড়িয়াখানা রোড, নিউ সি ব্লক, মিরপুর-১ ঢাকা ১২১৬
E-mail : dainikbbckhobor.com@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত