1. info@dainikbbckhobor.com : দৈনিক বিবিসির খবর : দৈনিক বিবিসির খবর
  2. info@www.dainikbbckhobor.com : দৈনিক বিবিসির খবর :
মঙ্গলবার, ০৬ মে ২০২৫, ০৭:৪৪ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
রামগঞ্জে নাগমুদ কে.আই ফাজিল মাদ্রাসা গভর্নিং বডির সভাপতি মোস্তফা কামাল রতন, বিদ্যোৎসাহী প্রকৌশলী গোলাম রহমান রাজিব বোরহানউদ্দিন তেতুলিয়া নদীতে বলগেট আটক ও জরিমান আদায় রামগঞ্জে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শন করলেন মাননীয় গণশিক্ষা উপদেষ্টা মহোদয়  ঘাঘট নদীর পাড়ে ঘাঘট শিশু পার্ক এলাকায় ‘মানববন্ধন’ নামে একটি মুক্তমঞ্চের ভিত্তি প্রস্থর স্হাপন  উত্তর দিঘলদী ও উত্তর জয়নগর ইউনিয়নের মামলা বাজ দুই বিতর্কিত নারীর রোষানল থেকে বাঁচতে চায় এলাকাবাসী রামগঞ্জ প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি এস এম বাবুল ইসলামী আন্দোলনে যোগদান আইজিপি ব্যাজ পেলেন রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলার পুলিশ সুপার মহোদয় অটোচালক ও পত্রিকা বিক্রেতা ঠান্ডা হত্যা মামলার আসামীরা গ্রেফতার অটোভ্যান উদ্ধার  একাডেমিতে বিশ্ব মেধাসম্পদ দিবস উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভা

সাবেক আইনমন্ত্রীর বিরুদ্ধে সংসদীয় এলাকার ১৭ জনকে হত্যার অভিযোগ তুলে বিচার দাবি

  • প্রকাশিত: শনিবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২৪
  • ৮৮ বার পড়া হয়েছে

বাদল আহাম্মদ খান নিজস্ব প্রতিবেদক আখাউড়া

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ (কসবা-আখাউড়া) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও সাবেক আইনমন্ত্রীর বিরুদ্ধে ক্ষমতায় থাকাকালে তার সংসদীয় এলাকার ১৭ জনকে হত্যা করেছেন বলে অভিযোগ তোলা হয়েছে। শনিবার কসবা উপজেলার তিনলাখ পীর এলাকায় আয়োজিত উপজেলা ও পৌর বিএনপি’র দ্বি-বার্ষিক সম্মেলনে এ অভিযোগ তোলা হয়।

সম্মেলনের স্বাগত বক্তা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপার্সন তারেক জিয়ার ঘনিষ্টজন ও জেলা বিএনপির সদস্য মো. কবির আহমেদ ভূঁইয়া এ অভিযোগ তুলেন। পরবর্তীতে একাধিক বক্তা তাদের বক্তব্যে সাবেক আইনমন্ত্রীর বিচার দাবি করেন।

কবির আহমেদ তাঁর বক্তব্যে বলেন, ‘আইনমন্ত্রীর আমলে আমাদের নেতা-কর্মীদের উপর জেল খাটিয়েছে। জুলুম, অত্যাচার করেছে। দেশ তার কব্জায় ছিলো। পুলিশ বাহিনী, সাঙ্গপাঙ্গ দিয়ে সম্মেলন বানচাল করায়। আমাদের দুর্ভাগ্য তিনি আমাদের এলাকার সন্তান।’

তিনি আরো বলেন, ‘শেখ হাসিনা তার নেতা-কর্মীদেরকে আগুনে ফেলে পালিয়েছে। তার দোসররা এখন বিএনপিতে আসতে চায়। আমরা তাদেরকে আনবো না। যে নিয়ে আসতে চাইবে তাকেও ক্ষমা করবো না।’

সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন কসবা উপজেলা বিএনপির সভাপতি মো. অ্যাডভোকেট মো. ফখরুদ্দিন আহমেদ। প্রধান অতিথি ছিলেন, বিএনপির কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ মো. সেলিম ভূঁইয়া। প্রধান বক্তা ছিলেন, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মো. মোস্তাক মিয়া। বিশেষ অতিথি ছিলেন, জেলা বিএনপির আহবায়ক অ্যাডভোকেট এম এ মান্নান, সদস্য সচিব মো. সিরাজুল ইসলাম। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, নূরে আলম সিদ্দিকী, বেলাল উদ্দিন সরকার তুহিন, শরীফুল ইসলাম স্বপন, ইকলিল আজম, আসাদুজ্জামান শাহীন কামাল উদ্দিন, শাহীনূর রহমান, সমীর চক্রবর্তী, ইসমত আরা সুলতানা, শামীমা বাছির স্মৃতি প্রমুখ।

মোস্তাক মিয়া তার বক্তব্যে বলেন, ‘সাবেক আইনমন্ত্রী দেশটাকে কলংকিত করেছে। ওনি রায় লিখে দিতেন বিচারক রায় পড়তেন। কসবায় এসে ওনার লোকজনের হামলায় শিকার হয়েছি। এখন তারা যেন কোনোভাবেই আমাদের সঙ্গে ভিড়তে না পারে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।’

প্রধান অতিথি সেলিম ভূঁইয়া বলেন, ‘আইনমন্ত্রী ছিলেন বেআইনী মন্ত্রী। কারণ ওনার সরকারই ছিলো অবৈধ সরকার। আর ওনি তো ছিলেন এভ নরমাল লোক। তাই ওনাকে নিয়ে আমার বলার কিছু নাই।’

তিনি বলেন, ‘বেআইনী মন্ত্রী দরবেশকে (সালমান এফ রহমান) ধরিয়ে দিয়েছিলেন। দাঁড়ি গোঁফ কাটায় দরবেশকে পুলিশ চিনতে পারে নাই। এক নৌকাতে থাকা বেআইনী মন্ত্রী তাকে দেখিয়ে দেন। কি বন্ধুত্বের নিদর্শন এটা।’

তিনি বলেন, ‘এই সরকারের রাজনৈতিক দল নাই। তাই আমরা তারেক রহমানের নির্দেশে সরকারকে সহযোগিতা করছি। এ আয়োজন থেকে বলতে ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচন দিন। কারণ পরিবেশ আছে। আওয়ামী লীগ নাই পালিয়ে গেছে। আমরা আপনাদেরে সহযোগিতা করছি এ সুযোগ নিয়ে যদি মনে করেন নরম গদিতে আরামে আছেন তাহলে গদি শক্ত হতে সময় লাগবে না।’

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২১৩১৪১৫১৬
১৭১৮১৯২০২১২২২৩
২৪২৫২৬২৭২৮২৯৩০
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট