মোঃ আল আমিন, গাইবান্ধা জেলা প্রতিনিধি
২২ জন পরীক্ষার্থীর লিখিত পরীক্ষার খাতায় লেখার সাথে মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী পরীক্ষার্থীর লেখার মিল পাওয়া না যাওয়ায়।
ভাইভাবোর্ডের সামনে তারা স্বীকার করে, তাদের পরিবর্তে প্রক্সি ক্যান্ডিডেট পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছে। অর্থাৎ, প্রকৃত পরীক্ষার্থীর পরিবর্তে অন্য কেউ পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছে বিষয়টি প্রাথমিকভাবে প্রমাণিত হওয়ায়, তাদেরকে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাছে সোপর্দ করা হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, নিয়োগ পরীক্ষায় জালিয়াতির পিছনে বিশাল কোন সিন্ডিকেট জড়িত রয়েছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তদন্তপূর্বক ঘটনার সম্পূর্ণ সত্যতা উদঘাটন করবে মর্মে আশা করা যায়।