1. info@dainikbbckhobor.com : দৈনিক বিবিসির খবর : দৈনিক বিবিসির খবর
  2. info@www.dainikbbckhobor.com : দৈনিক বিবিসি খবর :
শুক্রবার, ১২ ডিসেম্বর ২০২৫, ১০:২৬ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
রামগঞ্জে শাহাদাত হোসেন সেলিমেরপদযাত্রা  শুরু গাইবান্ধায় পুলিশ লাইন্স স্কুল পরিদর্শন করলেন পুলিশ সুপার বিজয়নগর থেকে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের ৩৮তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত সেনাবাহিনী প্রধান কর্তৃক আর্মি মেডিকেল কলেজ, চট্টগ্রাম এর স্থায়ী ক্যাম্পাস উদ্বোধন ঝালকাঠিতে ২৫ পিস ইয়া.বাসহ দুই জনকে আটক করেছে ডিবি পুলিশ আওয়ামী লীগ সমাজকে নষ্ট  করেছে- মুশফিকুর রহমান সুষ্ঠু ভোটের প্রত্যাশা ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাগরিকদের সোনারগাঁয়ে‌ আবুল খায়ের আহ্বান। খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় দেশবাসীর দোয়া প্রার্থনা নলডাঙ্গায় অগ্নিকাণ্ডে ৩টি বাড়ি পুড়ে ছাই

বরগুনার আমতলী পশুর হাটে বিক্রেতাদের কাছ থেকে অবৈধভাবে চাদা নেয়ার অভিযোগ 

  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ৭ নভেম্বর, ২০২৪
  • ৯৬ বার পড়া হয়েছে

হাফিজুর রহমান,

বরগুনা জেলা প্রতিনিধি

বরগুনা জেলার আমতলী উপজেলায় গরুর বাজারে চলছে অন্যায় ভাবে চাঁদের গ্রহণ। সরকারি নিয়মের তোয়াক্কা না করে বিক্রেতার কাছ থেকে চাদা নেয়ার অভিযোগ উঠে। প্রতি বুধবার এই বাজার বসে। বাজারের দিন গড়ে ৫০০ শতাধিক গরু বিক্রি হয় এই বাজারে। স্থানীয় একাধিক গরু বিক্রেতারা অভিযোগ করেছেন মেমোর বাহিরে বলদ গরু প্রতি ২০০ টাকা এবং গাভী গরু প্রতি ৩০০ টাকা করে চাদা নেওয়া হয়।চাঁদার টাকা কেন নেওয়া হচ্ছে এ বিষয়ে জানতে চাইলে তাদেরকে বলা হয় মসজিদ উন্নয়নের জন্য এবং গরুর মাঠ পরিষ্কার করার জন্য এই টাকা নেওয়া হয়। মেমো বই চেক করে দেখা যায় বিভিন্ন এমাউন্টের মেমো। কোনটা ১০০০,১২০০,১৫০০ ২০০০ টাকা এরকম হারে নিচ্ছে। যে সমস্ত পাইকার একাধিক গরু কিনে তাদের ক্ষেত্রে গরু-প্রতি ৬০০ টাকা বা ৭০০ টাকা হারে নেওয়া হয়।

বেল্লাল নামের বিক্রেতা বলেন, একটা বাছুরসহ গাই গরু বিক্রি করেছি আমার কাছ থেকে রশিদ না নিয়ে ৩০০ টাকা চাদা নিয়েছে।

বরগুনার পুরাকাটা থেকে আসা মনির নামের একজন বিক্রেতা বলেন,এখানে গরু বিক্রি করতে আসলে গরু প্রতি ২০০ থেকে ৩০০ টাকা করে অতিরিক্ত চাঁদা দিতে হয়।

বাজার ইজারাদার মোতাহার মৃধা।তিনি দলীয় আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী হয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছিলেন। তিনি আমতলী উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি। সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান। সাথে কথা বললে তিনি বলেন,ভ্যাট এবং কর দিতে হয় তিনি দক্ষিণ বঙ্গ জেলা প্রতিনিধিকে বলেন আপনি রিপোর্ট করে দেন যারা ইজাড়া দিয়েছে এটা তারা বুঝবে।

এ বিষয়ে পৌর প্রশাসনিক কর্মকর্তা মোঃ মামুন বলেন,রিসিভের বাহিরে অতিরিক্ত কোন চাঁদা নেওয়ার কোন অপশন নেই।

আমতলী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ আশরাফুল আলম বলেন, এমন কোন অভিযোগ আগে পাইনি,মেমোর অতিরিক্ত ২০০ বা ৩০০ টাকা নেওয়ার কোন অপশন নেই বিষয়টি আমরা অতি গুরুত্ব সহকারে দেখবো।

এ বিষয়ে আমতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আরিফুল ইসলাম বলেন,এরকম কোন অভিযোগ পাইনি অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা গ্রহণ করব।

বাজারের গরু বিক্রেতাদের প্রত্যাশা তারা যাতে চাদা দেওয়ার থেকে পরিত্রাণ পেতে পারে এইজন্য প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট