1. info@dainikbbckhobor.com : দৈনিক বিবিসির খবর : দৈনিক বিবিসির খবর
  2. info@www.dainikbbckhobor.com : দৈনিক বিবিসির খবর :
বুধবার, ১৪ মে ২০২৫, ০৩:৩৩ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
ভোলা জেলার পুলিশ সুপার জনাব মোহাম্মদ শরীফুল হক নির্দেশে (তিনশত) গ্রাম অবৈধ মাদকদ্রব্য গাাঁজা সহ ০২ জন আটক রামগঞ্জে রাজিয়া বেগম (৬৫ ) বছরের বৃদ্ধ কে গলা কেটে হত্যা  ঈদুল আজহার উপলক্ষে শেরপুরজেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে চামড়া ব্যবসায়ী মত বিনিময় সভা অতিরিক্ত আইজিপি জনাব গাজী জসীম উদ্দিন এর বদলি-জনিত বিদায় সংবর্ধনা ভুল অপারেশনে চিকিৎসকের অসতর্কতায় শ্বাসনালি কেটে শিশুর মৃত্যুর অভিযোগ  সুলতানপুর ব্যাটালিয়ন (৬০ বিজিবি) কর্তৃক মালিকবিহীন ১২,৮৩,১০০/- টাকা মূল্যের বিভিন্ন প্রকার মাদক ও বাসমতি চাউল জব্দ সাভারের মজিদপুর এলাকায় মেয়ের হাতে বাবা খুন সেনাপ্রধানের সাথে সৌদি দূতাবাসের নবনিযুক্ত মিলিটারি অ্যাটাশে এর সৌজন্য সাক্ষাৎ ত্রিশালে নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে স্বাধীনতা কাপ আন্তঃ বিভাগ ভলিবল প্রতিযোগিতার ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত শেরপুর জেলা শ্রীবরদী উপজেলা হতদরিদ্রের মাঝে সম্পদ বিতরণ অনুষ্ঠানে। 

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ফল ব্যবসায়ী হত্যায় তিনজনের ফাঁসির রায়

  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫
  • ৫০ বার পড়া হয়েছে

বাদল আহাম্মদ খান নিজস্ব প্রতিবেদক, আখাউড়া

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ফল ব্যবসায়ী সাইদুর রহমান হত্যা মামলায় তিনজনকে ফাঁসির আদেশ দিয়েছে আদালত। এছাড়াও আসামীদের ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। বৃহস্পতিবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া অতিরিক্ত দায়রা ও জেলা জজ আয়েশা আক্তার সুমী এই রায় প্রদান করেন।

ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর উপজেলার চর শিবপুরের কবির মিয়া ছেলে কাজল মিয়া (৪৯), একই উপজেলার বাহেরচরের আব্দুল খালেকের ছেলে রিপন মিয়া (৩২) ও নজরুল ইসলামের ছেলে রাসেল মিয়া (৩০)। আদালতে রায়ের সময় রিপন মিয়া ও কাজল মিয়া উপস্থিত ছিলেন। পলাতক রয়েছেন রাসেল মিয়া।

 

আদালত সূত্রে জানা যায়, গত ২০১৯ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর উপজেলার লঞ্চঘাট সংলগ্ন মেঘনা নদী থেকে ফল ব্যবসায়ী সাইদুর রহমানের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। তিনি একদিন আগ থেকে নিখোঁজ ছিলেন। সাইদুর রহমান উপজেলার বাহেরচর গ্রামের আব্দুল মালেকের ছেলে ছিলেন। তার মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় ভগ্নিপতি লোকমান মিয়া বাদি হয়ে একই বছর অক্টোবরের ১ তারিখে রাসেল মিয়াকে আসামী করে থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলার পর থেকে রাসেল রাসেল মিয়া পলাতক রয়েছেন। মামলার তদন্তে হত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগে কাজল মিয়াকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। কাজল আদালতে হত্যার দায় স্বীকার করে জবানবন্দি প্রদান করে। কাজল মিয়া, রিপন মিয়া ও রাসেল মিয়া হত্যার জড়িত থাকার কথা উল্লেখ্য করে ২০২০ সালের ১৪ সেপ্টেম্বর থানার তৎকালীন ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রাজু আহমেদ আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। আদালত সাক্ষি, যুক্তিতর্ক সহ সকল কার্যক্রম শেষে তিনজনকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদন্ড এবং ৫০ হাজার টাকা জরিমানার রায় প্রদান করেন।

আসামী পক্ষের আইনজীবী মোশাররফ হোসেন সামী রায়ে অসন্তোষ প্রকাশ করে জানান উচ্চ আদালতে আপিল করবেন।

রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী অতিরিক্ত পিপি মো. আজাদ মিয়া আদালতের রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করে জানান, ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২১৩১৪১৫১৬
১৭১৮১৯২০২১২২২৩
২৪২৫২৬২৭২৮  
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট