রামগঞ্জ প্রতিনিধি
গত ২১ জুন লক্ষ্মীপুর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক হাসিবুর রহমান এবং সদস্য সচিব সাহাব উদ্দিন সাবুর স্বাক্ষরিত প্যাডে তাকে এই দায়িত্ব দেওয়া হয়।
দায়িত্ব দেওয়ার পর তিনি তার ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে বলেন, আলহামদুলিল্লাহ, লক্ষ্মীপুর জেলা বিএনপির এ তিন কর্ণধার, আমার পরম শ্রদ্ধেয় পিতৃতুল্য রাজনৈতিক অভিভাবক।
আমার অন্তরের অন্তস্থল থেকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করি, আপনাদের এই ভালোবাসা ধরে রাখার চেষ্টা করবো এবং দলের জন্য সর্বোচ্চ ত্যাগ দিয়ে নিজের শেষ রক্তবিন্দু উজাড় করে দিয়ে, আপনাদের সম্মান ধরে রাখার চেষ্টা করব, ইনশাআল্লাহ।
এর পূর্বে গিয়াস উদ্দিন পলাশ
সাবেক উপজেলা যুবদলের সভাপতি ও জেলা যুবদলের সদস্য হিসাবে দায়িত্বরত ছিলেন।
রাজনৈতিক জীবনে গিয়াস উদ্দিন পলাশ আন্দোলন সংগ্রাম সর্বস্তরে নেতাকর্মীদের সাথে জড়িত ছিলেন।
রাজনীতি করতে গিয়ে তিনি বিভিন্ন ধরনের মামলা হামলার শিকার হয়েও কখনো তিনি রাজনৈতিক মাঠ ত্যাগ করেননি।
শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের আদর্শে উদ্বুদ্ধ হয়ে দীর্ঘদিন যাবত রাজনৈতিক দ্বারা অব্যাহত রেখেছেন।
গিয়াস উদ্দিন পলাশ দীর্ঘদিন থেকে ছাত্রদল যুবদলের সাথে রাজনীতি করে আসছেন। ১৯৯৪ সাল থেকে এখন পর্যন্ত।
গিয়াস উদ্দিন পলাশ তার রাজনৈতিক জিবনে
১৯৯৪ সালের রামগঞ্জ সরকারি কলেজে ভর্তি হওয়ার পর – শহীদ জিয়াউর রহমানের আদর্শে রাজনীতিতে প্রবেশ করেন।
১৯৯৫ সালে রামগঞ্জ সরকারি কলেজে আহ্বায়ক কমিটির সদস্য নির্বাচিত হয় গিয়াস উদ্দিন পলাশ।
১৯৯৬ সালে উপজেলা জাতীয়বাদী ছাত্রদলের কলেজ শাখার সভাপতি নির্বাচিত হয়ে দায়িত্ব পালন করেন ।
১৯৯৬-৯৭ সালে রামগঞ্জ কলেজে জাতীয়বাদী ছাত্রদের বিফি ইলেকশন করেন।
তারপর উপজেলা ছাত্রদলের ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি ছিলেন গিয়াস উদ্দিন পলাশ।
তিনি ২০০৩ সালে উপজেলা যুবদলের প্রথম যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন।
২০০৪ সালে উপজেলা যুবদলের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন ।
২০০৯ সালের রামগঞ্জ উপজেলা যুবদলের আহ্বায় কমিটির দায়িত্ব পালন করেন।
২০১১ সালের রামগঞ্জ উপজেলা যুবদলের সভাপতি নির্বাচিত হন।
২০১৪ সালের লক্ষীপুর জেলা যুবদলের সহ-সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন।
২০২২ সালে লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন।
উনি মনে করেন ১৯৯৪ সাল থেকে আজকের এই পর্যন্ত উনার একদিনের জন্য রাজনৈতিক কোন গেফ নেই।