
বাদল আহাম্মদ খান নিজস্ব প্রতিবেদক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় ভারতীয় পাহাড়ি ঢলের পানির তোড়ে বেড়িবাঁধের দুটি জায়গায় ১২ থেকে ১৪ ফুট ভেঙে যায়। রোববার (৮ সেপ্টেম্বর) রাত সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলার মোগড়া ইউনিয়নের সীমান্তবর্তী জয়নগর ও ছয়ঘড়িয়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
মোগড়া ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ড সদস্য তাজুল ইসলাম জানান, রাত সাড়ে ১০টার দিকে হঠাৎ ভারত থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলের পানির চাপ বেড়ে যায়। কিছুক্ষণের মধ্যেই জয়নগর ও ছয়ঘড়িয়া পূর্বপাড়া এলাকায় বাঁধে ফাটল দেখা দেয়। পরে পানির তীব্র স্রোতে বাঁশ গাছের জারসহ মাটি ভেঙে পড়ে পানি ঢুকে পড়ে।
খবর পেয়ে মসজিদের মাইকে ঘোষণা দেওয়া হলে শতাধিক গ্রামবাসী ঝুড়ি, কোদাল, বস্তা ও বাঁশ নিয়ে ছুটে আসেন। সবাই মিলে রাতভর কাজ করে ধসে যাওয়া বাঁধ রক্ষায় প্রাণপণ চেষ্টা চালান তারা।
তাজুল ইসলাম আরও জানান, এখনো বাঁধের পাশ দিয়ে প্রবল স্রোত বইছে। গ্রামবাসী সতর্ক অবস্থায় থেকে বাঁধটি টিকিয়ে রাখার চেষ্টা করছেন।
আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) অতীশ দর্শী চাকমা বলেন, বর্তমানে গ্রামবাসী ঝুঁকিমুক্ত রয়েছেন। প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য বেড়িবাঁধ এলাকায় উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্টদের পাঠানো হয়েছে।বাদল আহাম্মদ খান
নিজস্ব প্রতিবেদক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় ভারতীয় পাহাড়ি ঢলের পানির তোড়ে বেড়িবাঁধের দুটি জায়গায় ১২ থেকে ১৪ ফুট ভেঙে যায়। রোববার (৮ সেপ্টেম্বর) রাত সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলার মোগড়া ইউনিয়নের সীমান্তবর্তী জয়নগর ও ছয়ঘড়িয়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
মোগড়া ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ড সদস্য তাজুল ইসলাম জানান, রাত সাড়ে ১০টার দিকে হঠাৎ ভারত থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলের পানির চাপ বেড়ে যায়। কিছুক্ষণের মধ্যেই জয়নগর ও ছয়ঘড়িয়া পূর্বপাড়া এলাকায় বাঁধে ফাটল দেখা দেয়। পরে পানির তীব্র স্রোতে বাঁশ গাছের জারসহ মাটি ভেঙে পড়ে পানি ঢুকে পড়ে।
খবর পেয়ে মসজিদের মাইকে ঘোষণা দেওয়া হলে শতাধিক গ্রামবাসী ঝুড়ি, কোদাল, বস্তা ও বাঁশ নিয়ে ছুটে আসেন। সবাই মিলে রাতভর কাজ করে ধসে যাওয়া বাঁধ রক্ষায় প্রাণপণ চেষ্টা চালান তারা।
তাজুল ইসলাম আরও জানান, এখনো বাঁধের পাশ দিয়ে প্রবল স্রোত বইছে। গ্রামবাসী সতর্ক অবস্থায় থেকে বাঁধটি টিকিয়ে রাখার চেষ্টা করছেন।
আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) অতীশ দর্শী চাকমা বলেন, বর্তমানে গ্রামবাসী ঝুঁকিমুক্ত রয়েছেন। প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য বেড়িবাঁধ এলাকায় উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্টদের পাঠানো হয়েছে।